Equipments of bangladesh army


বাংলাদেশ সেনাবাহিনী

Type 69II MK2G

 ট্যাংক বাংলাদেশের
প্রধান মেইন ব্যাটল ট্যাংক এই
ট্যাংকে বাংলাদেশের বিজ্ঞানীরা
কি কি আপগ্রেড করছে দেখা যাকঃ-

ATGMs ফায়ার করার সক্ষমতা
নতুন ফায়ার কন্ট্রোল সিষ্টেম FCS
850 হর্স পাওয়ার ডিজেল ইন্জিন
চীনের ৩য় প্রজন্মের এক্সপ্লোসিভ
রিএক্টিভ আর্মার প্রোটেকশন
লেজার ওয়ার্নিং রিসিভার
নতুন কমিউনিকেশন এবং নেভিগেশন
ইকুয়েপমেন্ট
রাবার প্যাডেড ট্র্যাক
ফায়ার সাপ্রেশন সিষ্টেম
থার্মাল ইমেজিং সাইটস এবং কমব্যাট
ডাটা লিংক
লেজার রেন্জ ফাইন্ডার

 

Polaris ATV :

বাংলাদেশ আর্মির প্যারা
কমান্ডো টিমের জন্য
আমেরিকা থেকে আনা হয়েছে
Polaris ATV(all-terrain vehicle)


হেলিকপ্টার ডেপ্লয়এবল এই
ভেহিকেল গুলো যুদ্ধাবস্থায় যে
কোন পরিবেশে দ্রুততম সময়ে
স্নাইপার পৌঁছে দিতে পারে


-------------------------------------------------------
Dragunov Sniper
----------------------

*ওজন: . কেজি (স্কোপ আনলোডেড)
*
দৈর্ঘ্য: ১২২৫ মিমি (এসভিভ)
*
ব্যারেলের দৈর্ঘ্য: ৬২০ মিমি
*
কার্যপদ্ধতি/অ্যাকশন:
গ্যাসচালিত, রোটেটিং বোল্ট
*
নিক্ষেপণ বেগ: ৮৩০ মিটার/সেকেন্ড
৮০০মিটার/সেকেন্ড(মসে.) (এসভিইউ)
*
কার্যকর পাল্লা :৮০০ মিটার পর্যন্ত
*
সর্বোচ্চ পাল্লা : ১৩০০ মিটার
১২০০ মিটার আয়রন সাফিডিং ১০রাউন্ড বক্স,
*
সাইট : আয়রন সাইট নচ-সহ, পিএস টেলিস্কোপিক
প্রস্তুতকারক : রাশিয়া
নকশাকারী: ইভজেনি এফ. ড্রাগনভ
ব্যাবহারকাল: ১৯৬৩ হতে বর্তমান
ইভজেনি ড্রাগনভের ডিজাইনকৃত এই রাইফেল পুঙ্খানুরূপে বিভিন্ন কর্মপরিবেশে পরীক্ষার পর ১৯৬৩ সালে সোভিয়েত সেনা বাহিনীতে গৃহীত হয় ১৯৬৪ সাল হতে ইজমাশ- এর উৎপাদন শুরু হয় এসভিডি এরপর হতে অত্যাবশ্যকীয়
স্কোয়াড সাপোর্ট অস্ত্র হিসাবে ওয়ারশো প্যাক্ট-সহ বিভিন্ন দেশে ব্যবহৃত হয়ে আসছে চীন (টাইপ-৭৯,টাইপ-৮৫), ইরান এবং ইরাকে (আল কাদিশিয়াহ) এর অনুমোদিত উৎপাদন হয় এসভিডি ড্রাগনভ শর্ট-স্ট্রোক
গ্যাস পিস্টনবিশিষ্ট সেমি-অটোমেটিক গ্যাসচালিত রাইফেল রাইফেলটিতে দুই পিস্টনের গ্যাস
রেগুলেটর রয়েছে চেকার প্যাটার্ণে ডাবল স্ট্যাকবিশিষ্ট কার্টিজের ধারণক্ষমতা ১০ রাউন্ড নিখুঁত লক্ষভেদের জন্য বিশেষ কার্টিজ ব্যবহার করা হয় ভি. এম. সেবেলনিকভ, পি. পি. সাজনভ, ভি. এম. ভরিয়ানিনভ কর্তৃক উদ্ভাবিত7N1
রাউন্ডে রয়েছে বায়ু পকেটসহ বাইরের স্টিলের আবরণ, দস্তার শীর্ষভাগ ইস্পাতের অর্ন্তভাগ
পরে ১৯৯৯ সালে এটি 7N14 দ্বারা পরিবর্তণ করা হয় ১৫১ গ্রেণের ৮৩০ মিটার/সেকেন্ড গতিসম্পন্ন এই রাউন্ডে দস্তার অর্ন্তভাগ রয়েছে
রাইফেলটিতে ব্যবহার ট্রেসার বা বর্মবিদ্ধংসী আগ্নেয় রাউন্ড করা যেতে পারে ভিয়েতনাম যুদ্ধ,আফগানিস্তানে,সোভিয়েত যুদ্ধ, ইরাক যুদ্ধে এটি ব্যাপকভাবে ব্যাবহ্রত হয়

 

 

ছবিতে আপনারা বাংলাদেশ ব্যবহৃত এন্টি ট্যাংক মিসাইল মেটিস এম-ওয়ান কে দেখতে পাচ্ছেন
এর পূর্ণনাম 9K115-2 Metis M M1 এর সর্বাধুনিক ভ্যারিয়েন্ট এটি রাশিয়ার তৈরী অত্যাধুনিক এন্টি ট্যাংক গাইডেড মিসাইল (ATGM)

১৯৯২ সালে এই ট্যাংক বিধ্বংসী মিসাইল গুলো রাশিয়া সেনাবাহিনীতে সার্ভিসে আসে।এর ন্যাটো রিপোর্টিং নাম হচ্ছে AT-13 Saxhorn-2 বাংলাদেশ সেনাবাহিনীতে প্রায় ১২০০ এর অধিক Metis M1 ট্যাংক বিধ্বংসী মিসাইল মজুদ রয়েছে।এছাড়াও অন্যান্য আরো অনেক মিসাইল আছে।এ প্রসঙ্গে আমার পরিচিত এক অফিসার এর একটা বক্তব্য উপস্থাপন না করে পারছি না তিনি বলেছিলেন "এন্টি ট্যাংক ওয়ারফেয়ার এর জন্য বাংলাদেশ এর কোন ডেডিকেটেড এট্যাক গানশীপ নাই।ট্যাংক এর পরিমাণ প্রয়োজন এর তুলনায় কম।কিন্তু বাংলাদেশের হাতে এখন যে পরিমাণ এন্টি ট্যাংক মিসাইল আছে,তাতে ট্যাংক এর সাহায্য ছাড়াই শত্রুবাহিনীর জন্য এদেশকে নরক বানিয়েদেয়া যাবে"

★★★আল খালিদ ট্যাংক/MBT-2000 ট্যাংক★★★
আল খালিদ ট্যাংক/MBT-2000 হলো পাকিস্তান চীনের যৌথভাবে তৈরি একটি মেইন ব্যাটল ট্যাংক।এই ট্যাংকটি ৯০ এর দশকে তৈরি হয়।এই পর্যন্ত প্রায় ৩১০ টি এই ধরণের ট্যাংক তৈরি করা হয়েছে।বাংলাদেশ ২০১১ সালে চীন থেকে ৪৪ টি MBT-2000 ট্যাংক অর্ডার দেয়।বর্তমানে এই ট্যাংকগুলো বাংলাদেশের সেনাবাহিনীতে সার্ভিসে আছে।এটি জন চালক দ্বারা অপারেট করা হয়।এটিতে অট্যোমেটিক রিলোডেড ১২৫ মি.মি. স্মুথবোর ট্যাংক গান আছে।এটাতে আধুনিক ফায়ার কন্ট্রোল সিস্টেম আছে।রাত্রে যুদ্ধ করার মতো প্রযুক্তিও এই ট্যাংকে যুক্ত করা হয়েছে।এই ট্যাংকটি বিভিন্ন ধরণের এন্টি ট্যাংক রাউন্ড ফায়ার করতে পারে যেমন এন্টি ট্যাংক গাইডেড মিসাইল।এই ট্যাংককে আল খালিদ নামকরণ করা হয়েছে নবীজি (সা) এর একজন সাহাবী ইতিহাসের অন্যতম একজন বীর খালিদ ইবনে ওয়ালিদ(রা) এর নামে
এই ট্যাংকটি পশ্চীমা ট্যাংকগুলোর তুলনায় ছোট হালকা।কিছু সোভিয়েত প্রযুক্তি প্রযুক্তি ধার নিয়ে এই ট্যাংক বানানো হয়েছে।আল খালিদ ট্যাংকটি এমনভাবে বানানো হয়েছে যাতে সহজে মোডিফিকেশন করা যায়।তাই এই ট্যাংকে বিভিন্ন ইঞ্জিন ট্রান্সমিশন সহজে লাগানো যায়

এই ট্যাংকে মডুলার কম্পোজিট আর্মার এবং এক্সপ্লসিভ রিয়েক্টর আর্মার শক্ত স্টীল ব্যবহার করা হয়েছে।এটিতে নিউক্লিয়ার-বায়োলজিকাল কেমিক্যাল ডিফেন্স সিস্টেম আছে এবং এফেক্টিভ থার্মাল স্মোক জেনারেটর এক্সপ্লোশন সুপ্রেশন সিস্টেম আছে। এই ট্যাংকে বিভিন্ন উন্নত সেন্সর ব্যবহার করা হয়েছে

 BTR-80 - Bangladesh Army 
.

ছবিতে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর BTR-80 দেখতে পাচ্ছেন BTR-80 হলো তৎকালীন সোভিয়েত ইউনিয়ন এর তৈরি এপিসি (আর্মড পারসোনেল ক্যারিয়ার ) বাংলাদেশ সেনাবাহিনী এটি ব্যাপকহারে ব্যবহার করে বিভিন্ন অপারেশন পিস কিপিং মিশনগুলোতে এছাড়াও শত্রুপক্ষের বাধা এড়িয়ে কোন ক্ষয়ক্ষতি ছাড়াই গন্তব্যে পৌছাতেও এপিসি ব্যবহৃত হয়চলুন হালকা জেনে নেওয়া যাক এপিসি সম্পর্কে...
.


ওজন : ১৩. টন
.
দৈর্ঘ্য : ২৫. ফুট
.
প্রস্থ : . ফুট
.
উচ্চতা : . ফুট
.
অস্ত্রশস্ত্র হিসেবে যা আছে :
.
একটি 14.5 mm KPVT machine gun অথবা একটি 30mm 2A72 automatic cannon যুক্ত থাকে https://static.xx.fbcdn.net/images/emoji.php/v9/ffd/1/16/1f52b.png🔫https://static.xx.fbcdn.net/images/emoji.php/v9/ffd/1/16/1f52b.png🔫
.
এছাড়াও এতে 7.62 mm PKT machine gun থাকে
.
এর ইন্জিন ডিজেলচালিত এবং ২৬০ Hp এর
.
অপারেশনাল রেন্জ : একটানা ৬০০ কি.মি
.
মাটিতে এর গতি ঘন্টায় প্রায় ৮০-৯০ কিলোমিটার এবং পানিতে এটি ঘণ্টায় প্রায় ১০ কি.মি গতিতে চলতে পারে
.
এটি তিনজন ক্রু ছাড়াও আরো সাতজন যাত্রী বহন করতে পারেএটির দরজাগুলোকে এমনভাবে ডিজাইন করা হয়েছে যাতে এপিসির একপাশে যদি শত্রুরা গুলি ছুড়তে থাকে তবে সৈন্যরা অন্যদরজা দিয়ে নিরাপদে বের হতে পারবেনhttps://static.xx.fbcdn.net/images/emoji.php/v9/f57/1/16/1f609.png😉https://static.xx.fbcdn.net/images/emoji.php/v9/f57/1/16/1f609.png😉
.
১৯৮৬ সালে এটি সার্ভিসে আসে এখনো তা বর্তমান রয়েছে এখন পর্যন্ত বিটিআর-80 প্রায় ৫০০০ এর বেশি সংখ্যক নির্মিত হয়েছে
.
রাশিয়ার পর বাংলাদেশই এই এপিসি সর্বাধিক সংখ্যক ব্যবহার করেপ্রায় ১০৩০ টি বিটিআর-80 এপিসি বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সার্ভিসে আছে বলে জানা যায় কিন্তু ক্রয়ের সময় গোপনীয়তা রক্ষার কারনে সংখ্যাটি সম্পর্কে নিশ্চিত হওয়া যায় না,অর্থাৎ আরো বেশিও হতে পারে https://static.xx.fbcdn.net/images/emoji.php/v9/f83/1/16/1f60e.png😎https://static.xx.fbcdn.net/images/emoji.php/v9/f83/1/16/1f60e.png😎
.
এর মধ্যে ১১৮ টি বাংলাদেশের বিটিআর-80 এপিসি বর্তমানে জাতিসংঘের শান্তিরক্ষী মিশনগুলোতে নিয়োজিত আছেhttps://static.xx.fbcdn.net/images/emoji.php/v9/f71/1/16/1f339.png🌹https://static.xx.fbcdn.net/images/emoji.php/v9/f71/1/16/1f339.png🌹





বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর WS-22 MLRS সিস্টেম

WS-22 MLRS
সিস্টেম টি চায়নার প্রস্তুত করা , এর পাল্লা ২০-৩০ কিমি বাংলাদেশ সেনা বাহিনী তে এই ধরনের টি সিস্টেম আছে এই ধরনের এই ধরনের প্রায় ৩০-৫০ টি এম এল আর এস থাকা দরকার  

WS-22 MLRS
অব বাংলাদেশ আর্মি

#
কেলিভার - ১২২ মিমি
#
নাম্বার অফ টিওব- ৪০ টি
#
রকেট এর ওজন- ৬৬ কেজি
#
ওয়্যার হেড ওজন- ১৮ কেজি 
#
ফায়ারিং রেঞ্জ- ২৫-৩০ কিমি
#
রিলোড টাইম-১৫ মিনিট 
#
অরজিন- চায়না
#
ক্রু -- জন


Nora_B52 হলো সার্বিয়ার তৈরী স্বয়ংক্রিয় কামান 

এটি ডিজাইন করা হয় ১৯৮৪ সালে এটির ওজন হচ্ছে মাত্র ৩৪ টন, দৈর্ঘ্য ১১০০০ মিলিমিটার, প্রস্ত্র ২৯৫০ মিলিমিটার, এবং উচ্চতা হচ্ছে ৩৪৫০ মিলিমিটার এটি চালাতে থেকে জন ক্রুর প্রয়োজন হয় এটির maximum firing range হচ্ছে যথাক্রমে, ৩১ কি.মি[HE-ERFB], ৪২ কি.মি [HE-BB] ৫২ কি.মি [HE RA-BB]. Nora-B52 এর প্রতি ইউনিটের মূল্য হচ্ছে . মিলিয়ন ডলার অস্ত্র হিসেবে এটিতে রয়েছে ১টি ১৫২ মি.মি ক্যালিবার, ১টি .৬২ মি.মি এর মেশিন গান প্রয়োজনে এটিতে ১টি ১২. মি.মি এর RCWS যুক্ত করা যাবে Nora-B52 এর রেন্জ হচ্ছে On road ৯০ কি.মি, এবং Off road ১৫ কি.মি এটি একটানা ১০০০ কি.মি পথ অতিক্রম করতে পারে বর্তমানে বাংলাদেশ ছাড়াও সার্বিয়া, কেনিয়া এবং প্রতিবেশী মিয়ানমার এইগুলো ব্যবহার করছে

 

 

>>> BOV-M11 / বিওভি এম১১ <<<
.
.
>> BOV-M11
হলো BOV পরিবারের একটি লাইট আরমার্ড ভেহিকেল এটি একটি x বিশেষ পরিদর্শন ভেহিকেল এই আরমার্ড ভেহিকেলটি নির্মান করেছে সার্বিয়ার Yugoimport SDPR .
.
>> বিবরণঃ- BOV M11 মূলত প্রাথমিক একটি রেকনিসেন্স ভেহিকেলযদি এটা কোন আর্টিলারি ইউনিট ব্যবহার করে তা করা হয় একটা কমান্ড পোস্ট হিসেবে যা মূলত ব্যবহার হয় সত্রু অবস্থান পর্যবেক্ষন তা থেকে গাইডেন্স দিতে এটি জন ক্রু(ড্রাইভার,হেল্পার,গানার) সহ প্যাসেনজার কেবিনে জন যাত্রী বহনে সক্ষম এর ওজন-. টন,,দৈর্ঘ-. মিঃ,, প্রস্থ-.৫৩ মিঃ,,রেনজ-৬৫০ কিঃমিঃ 
.
এই BOV M11 এর রয়েছে একটি ১৯০ হর্সপাওয়ার ডিজেল ইলেক্ট্রিক ইনজিন যা একে ৯০ কিঃমি প্রতি ঘন্টা বেগে চলতে সহায়তা করে এর ড্রাইভার এর সামনের দিকে দেখার জন্য রয়েছে থার্মাল ক্যামেরা এবং পেছনের দিকে দেখার জন্য রয়েছে সিসিডি-টিভি ক্যামেরা
.
এর রয়েছে একটি 12.7 mm remote Controlled Weapon Station যা দিন হোক বা রাত যে কোন সময় কম্ব্যাট মিশন চালনা করা যায়এছারাও 7.62 mm gun ইনক্লুড করার ব্যবস্থা রয়েছে এছারা রয়েছে RCWS with 30mm Grenade Launcher BGA-30 or M10 RCWS with 20mm Gun and 7.62mm coaxial gun (এগুলোর যে কোন একটা ইন্সটল করা যাবে BOV M11 তে )
.
*****
বাংলাদেশ সেনাবাহিনী এই BOV M11 ২০ টি ব্যবহার করে আর্টিলারি রেজিমেন্ট এর সাথে(নোরা-বি৫২কে১ এর সাথে) এবং SDRP এর সূত্রমতে আরো এই BOV M11 সার্বিয়া থেকে বাংলাদেশ সরকার কেনার অর্ডার করেছে

 

★★★ অটোকার কোবরা (তুরস্ক)
.
অট্যোকার কোবরা হলো তুরস্কের বিখ্যাত অস্ত্র নির্মাতা প্রতিষ্ঠান অট্যোক্যারের তৈরি একটি ইনফেন্ট্রি মোবাইল যান।এই যুদ্ধযানটিতে শক্তিশালী আর্মার ব্যবহার করা হয়েছে।ফলে ক্রুদেরকে বন্দুকের গুলি,আর্টিলারি শেল,এন্টি ট্যাংক মাইন থেকে প্রোটেকশন দেয়।

.
এই যুদ্ধযানটি বিভিন্ন ভূমিকায় মিশনে ব্যবহার করা যায়।যেমনঃ আর্মর্ড পারসোনেল ক্যারিয়ার হিসেবে,এন্টি ট্যাংক যুদ্ধযান হিসেবে,আর্মর্ড এম্বুলেন্স হিসেবে,গোয়েন্দা নজরদারীর কাজে ব্যবহার করা যায়।অস্ত্র হিসেবে ১২. মি.মি. এন্টি এয়ারক্রাফট মেশিন গান ছাড়াও ২০মি.মি. ক্যানন ব্যবহার করা যায়।বিভিন্ন এন্টি ট্যাংক মিসাইল যেমন স্পাইক মিসাইল সার্ফেস টু এয়ার মিসাইল ফায়ার করা যায়।২০১৩ সালে এই যুদ্ধযানটির উন্নত ভার্সন কোবরা বের করা হয় যা পূর্ববর্তী ভার্সনের তুলনায় আরো বেশি শক্তিশালী। কোবরা তে রেয়ার ভিউ ক্যামেরা,এয়ার কন্ডিশনিং সিস্টেম,ফায়ার এক্সোজটিং সিস্টেম,নেভিগেশন সিস্টেম এবং পারমানবিক, জৈবিক,রাসায়নিক হামলা থেকে বাচার জন্য প্রোটেকশন সিস্টেম যোগ করা হয়েছে।এছাড়াও এটি আরো বেশি অস্ত্র বহন করতে পারে।স্থলে এই যানটি অত্যন্ত সফল হওয়ায় এর নেভাল ভার্সন বানানোর উপরও গবেষণা চলছে যা পানিতেও চলতে পারবে।
.
বিভিন্ন যুদ্ধে সফলতার সাথে এই যুদ্ধযানটি ব্যবহৃত হয়েছে।২০১৬ সালের ডিসেম্বরে প্রকাশ হওয়া একটা ভিডিও ফুটেজে দেখা যায় এই আইএসের নিক্ষেপ করা এটিজিএমের সরাসরি আঘাত থেকেও এই এপিসিটি ক্রুদেরকে রক্ষা করছে।
.
বেশ কয়েকটি দেশের সেনাবাহিনীতে এই এপিসিটি সার্ভিসে আছে।উল্লেখ্য বাংলাদেশ সেনাবাহিনী ২২টি অট্যোকার কোবরা ব্যবহার করে।

.
এই যুদ্ধযানটির কিছু সাধারণ বৈশিষ্ট্যঃ
ভূমিকাঃ ইনফেন্ট্রি মোবিলিটি ভেহিক্যাল
অরিজিনঃ তুরস্ক
সার্ভিসঃ ১৯৯৭- বর্তমান
ডিজাইনারঃ অট্যোকার
ম্যানুফেকচারারঃ অট্যোকার
ওজনঃ ,২০০ কেজি
দৈর্র্ঘ্যঃ .২৩ মিটার
প্রস্থঃ .২২ মিটার
উচ্চতাঃ . মিটার
ক্রুঃ জন
ইঞ্জিনঃ 6.5L,GM V8 ডিজেল,ওয়াটার কুল,টার্বোচার্জড ইঞ্জিন
অপারেশনাল রেঞ্জঃ ৭৫২ কি.মি.
সর্বোচ্চ গতিঃ ১১৫ কি.মি./ঘন্টা

বাংলাদেশ সেনাবাহিনী কি কি রাইফেল ব্যবহার করে।
@ এমপি৫ সাবমেশিন গান

@ এফএন এফএএল এ্যাসাল্ট রাইফেল

@ জি৩ এ্যাসাল্ট রাইফেল

@ একে-৪৭ এ্যাসাল্ট রাইফেল

@ এসকেএস রাইফেল
@ বিডি-০৮ এ্যাসাল্ট রাইফেল

@ টাইপ ৫৬ এ্যাসাল্ট রাইফেল

@ টাইপ ৮১ এ্যাসাল্ট রাইফেল

@ একে-১০৩ এ্যাসাল্ট রাইফেল

@ একেএম এ্যাসাল্ট রাইফেল

@ এম৪ কার্বিন

@p পিনদাদ রাইফেল

বাংলাদেশ সেনাবাহিনী----
আকারঃ ৩০০০০০+ (আনুমানিক)
ট্যাংকঃ--
MBT-2000-----
৪৪ টি
Type 69-II-----
৬৫ টি
Type 69-II Mk.2G-----
১৮৫ টি
Type 59II-----
৫৫ টি
Type 59-----
৩০০+
Type 62-----
২০+
বলে রাখা ভাল যে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর তিনশোরও বেশি Type-59 ট্যাংককে আপগ্রেড করে আধুনিক Type 59BD তে রূপান্তরিত করা হচ্ছে
Armoured Vehicle-----
BTR-80---- 1000+
BTR-70---- 50+
BTR-T---- 30+
Fahd 240---- 66
টি (জাতিসংঘ শান্তিরক্ষী মিশনে ব্যাবহার করা হচ্ছে)
M113-----
১০+ (জাতিসংঘ শান্তিরক্ষী মিশনে ব্যাবহার করা হচ্ছে)
MT-LB-----
৬৬+
Type 62----
৬০+ (Type 62 লাইট ট্যাংককে কনভার্ট করে হেভি APC তে রূপান্তরিত করা হয়েছে)
Type 85-----
৫০+
BOV M11-----
২০+

Cobra----- ২৫০ টি
BTR-82-----
১২৮ টি (On Order)
উল্লেখযোগ্য আর্টিলারি সমূহঃ---
PLZ-45---
১৮ টি
Nora B-52 -----
১৮ টি
Type 90B MLRS----
১৬+
Type 82 MLRS-----
+
KRL 122 MLRS----
১৬+
WS-22 MLRS-----
টি
সেনাবাহিনীর ব্যাবহার করা অন্যান্য আর্টিলারিঃ-----
M101A1 Howitzer
Type 54-1 Howitzer
Type 83 Howitzer
Type 86 Howitzer
Type 96 Howitzer
Type 59-1 Field artillery
2S23 Nona Svk Self-propelled artillery
এগুলা ছারাও আরও অনেক হুইটজার/ফিল্ড আর্টিলারি এবং মর্টার রয়েছে যার সংখ্যা সঠিক ভাবে জানা যায়না
Anti-tank warfare----
HJ-8 /Baktar Shikan Anti-tank guided missile
Metis-M Anti-tank guided missile
Kornet-E Anti-tank guided missile
আমাদের কাছে বিভিন্ন ধরনের ৫০০০+ Anti-tank guided missile রয়েছে।
এবং কয়েক মডেলের Recoilless Guns রয়েছে
Army aviation--------
Cessna 337 Super Skymaster-----
টি
Cessna 208 Grand Caravan----
টি
Cessna 152----
টি
Piper PA-31T Cheyenne----
টি
Bell 206 Long Ranger-----
টি
Eurocopter Dauphin----
টি
এছারাও এয়ার ডিফেন্স হিসেবে বাংলাদেশ সেনাবাহিনিতে আছে Anti-aircraft gun এবং Man-portable air-defense system