রাশিয়ার তৈরি একটি এটাক হেলিকপ্টার Kamov Ka-50



Kamov Ka-50
এটি রাশিয়ার তৈরি একটি এটাক
হেলিকপ্টার। আধুনিক অস্ত্র সমৃদ্ধ
এটি রাশিয়ার একটি অন্যতম প্রধান
এটাকিং হেলিকপ্টার। ক্রস প্রপেলার
যুক্ত এই হেলিকপ্টার টি ব্ল্যাক শার্ক
নামেও পরিচিত। এটির কোন টেইল
রোটর নেই, (যে টা লেজের পাখা) ক্রস
পাখার জন্যে এর দরকার হয়না,
যা একে স্টেবল রাখে। রাশিয়ার
পাশাপাশি এটি ইরাকের আর্মিও
ব্যাবহার করে। চলুন জানা যাক এর
বিস্তারিত,
Specifications :
Role: Attack helicopter, scout helicopter
National origin: Soviet Union/Russia
Introduction: 28 August 1995
Status: In service
Primary user: Russian Air Force ( VVS )
Produced 1990-present
Number built: Ka-50: 32
Developed from: Kamov V-80
Crew: One
Length: 16.0 m (52 ft 6 in)
Rotor diameter: 14.5 m (47ft 7 in)
Height: 4.93 m (16 ft 2 in)
Empty weight:7,700kg(17,000 lb)
Loaded weight: 9,800kg(21,600 lb)
Max. takeoff weight: 10,800 kg (23,810 lb)
Powerplant : 2 × Klimov TV3-117 turboshaft , 1,641
kW (2,200 shp) each
Top speed : 350 km/h (189 knots,
217 mph) in dive
Maximum speed: 315 km/h (170 knots, 196
mph) in level flight
Cruise speed: 270 km/h (146 knots, 168mph)
Range: 545 km (339 miles)
Ferry range : 1,160 km (720mi) with 4 drop tanks
Service ceiling: 5,500 m (18,000 ft)
Rate of climb : 10 m/s (32.8ft/s)
Rockets: 80 x 80 mm S-8 rockets and 20 x 122
mm S-13 rocket
Missiles: 2 x APU-6 Missile racks
Bombs: 4x 250 kg (550 lb) bombs or 2x
500 kg (1,100 lb) bombs
Other: 23 mm UPK-23-250 gun pods (240 rounds
each)
Unit cost: 500 million rubles (approx.$16 million)
এতসব অস্ত্র আর যুদ্ধসরঞ্জাম এই
হেলিকপ্টার টাকে খুবই মারাত্মক
করে তুলেছে।
সত্যি এটি একটি বিশালদেহী অতিকায়
যুদ্ধযান।

মুহুর্তে নির্ভূল লক্ষ্যভেদের মাধ্যমে ছিন্নভিন্ন করে দিতে পারে প্রতিপক্ষকে এই Ohio SSBN

মুহুর্তে নির্ভূল লক্ষ্যভেদের মাধ্যমে ছিন্নভিন্ন করে দিতে পারে প্রতিপক্ষকে। Ohio SSBN ঠিক তেমনই একটি সাবমেরিন, যার মালিক বর্তমানে ইউ.এস. নেভী। এই সাবমেরিনটি একসাথে ২৪টি নিউক্লিয়ার মিসাইল বহন করতে সক্ষম। তার পাশাপাশি সাবমেরিনটি একসাথে ১৫৪টি Tomahawk Cruise Missile বহন করতে পারে। ১৫ জন অফিসার সহ সর্বোচ্চ ১৪০ জন ক্রু বহন করতে সক্ষম এই সাবমেরিনটি যেকোন পরিস্থিতিতে মিসাইল ছুঁড়ে ১০০০ মাইলেরমধ্যে আক্রমণকারী প্রতিপক্ষকে ছিন্নভিন্ন করে দিতে পারে।
এক নজরে Ohio SSBN :
Type : SSBN/SSGN (Hull Design SCB-304)
Place Of Origin : United States Navy
Displacement : 16,764 Tonnes (16,499 Long Tons) Surfaced & 18,750 Tonnes (18,450 Long Tons) Submerged.
Length : 560 ft (170 m)
Beam : 42 ft (13 m)
Propulsion :
• 1× S8G PWR Nuclear Reactor
• 2× Geared Turbines; 60,000 Shp (45 MW) Fairbanks Morse Auxiliary Diesel
• 1× 325 hp (242 kW) Auxiliary Motor
• 1 Shaft with Seven-Bladed Screw
Speed :
• 12 knots (22 km/h; 14 mph) Surfaced
• 20 knots (37 km/h; 23 mph) Submerged (Official)
• 25 knots (46 km/h; 29 mph) Submerged (Reported)

Test Depth : +800 ft (240 m)
Crew : 15 Officers, 140 Enlisted
Sensors and Processing Systems :
• BQQ-6 Passive Bow-mounted Array
• BQR-19 Navigation
• TB-16 or BQR-23 Towed Array
• BQR-25 Conformal Array
Armament :
• 4 × 21 in (53 cm) Mark 48 Torpedo Tubes (Midships)
• 24 × Trident I C4 SLBM With Up To 8 MIRVed 100 ktTNT W76 Nuclear Warheads Each, Range 4,000 nmi (7,400 km; 4,600 mi)
• 22 Tubes, Each With 7 Tomahawk Cruise Missiles, Totaling 154.

সুইডেনের তৈরি ডেল্টা উইং লাইটওয়েট মাল্টিরোল ফাইটার।

Saab JAS-39 Gripen.
গ্রিপেন সুইডেনের
তৈরি ডেল্টা উইং লাইটওয়েট
মাল্টিরোল ফাইটার। ১৯৭৯
সালে সুইডেন সরকার
একটি শক্তিশালী ও
কার্যকরী বিমান নির্মাণের
পরিকল্পনা গ্রহন
করে যা একইসাথে আকাশ যুদ্ধ,
ভূমিতে বোমাবর্ষণ ও
গোয়েন্দাগিরি করার জন্য
বিশেষভাবে পারদর্শী।
এটি প্রথম সার্ভিসে আসে ১৯৯৭
সালের পহেলা নভেম্বর।
সুইডিশ এরোস্পেস
কোম্পানি (SAAB) নির্মিত
সুপারসনিক এই
বিমানটির সর্বোচ্চ গতি ম্যাক
২ (২২০৪ কিঃমিঃ/ ঘণ্টা)/
ইউরোপিয়ান
এবং ন্যাটো স্ট্যান্ডার্ডে তৈরি এই
বিমানের পরিচালন ব্যয়
তুলনামুলকভাবে কম।
বর্তমানে সুইডেন ছাড়াও
দক্ষিন আফ্রিকা, থাইল্যান্ড,
ইংল্যান্ড, হাঙ্গেরি, চেক
প্রজাতন্ত্রের বিমান
বাহিনীতে এই বিমান ব্যবহৃত
হচ্ছে। BAF সুইডেন থেকে কিনতে চেয়েছিল
কিন্তু কারন বশতঃ পরে বাতিল হয়।

.....AK-12 rifle.....

.....AK-12 rifle.....
এটি একে সিরিজের সবচেয়ে আধুনিক ও
কার্যকরি রাইফেল | এটি রাশিয়ায়
তৈরী | এটি ২০১০
সালে সার্ভিসে আসে | এটির প্রধান
বিশেষত্ব হচ্ছে এতে ak-47,ak-74,m4
রাইফেলের বুলেট ও 9*39mm বুলেট এই
রাইফেলে কাজ করে | এর রেঞ্জ ৮০০
মিঃ |
Specifications
Weight 3.3 kg
Length: 945 mm (37.2 in)
Barrel length: 415 mm (16.3 in)
Cartridge: 5.45×39mm
5.56×45mm NATO
7.62×39mm
9×39mm
7.62×51mm NATO
Action: Gas-operated, long stro
gas piston, rotating bol
Rate of fire: 650 (full auto) or 1000 (
round burst) rounds/mi
Muzzle velocity: 900 m/s
Effective firing range 800 m
Feed system: 30-round

আগামী ২০২০ সালের মধ্যে দূরপাল্লার এভিয়েশানের জন্য নতুন প্রজন্মের প্রসপেকটিভ এয়ার কমপে্লকস (Pak DA) বোম্বার পেতে যাচ্ছে।



রুশ বিমান বাহিনী আগামী ২০২০
সালের মধ্যে দূরপাল্লার
এভিয়েশানের জন্য নতুন
প্রজন্মের প্রসপেকটিভ এয়ার
কমপে্লকস (Pak DA) বোম্বার
পেতে যাচ্ছে। এর
আগে পরিকল্পনা করা হয়েছিল, এই
সরবরাহ ২০২৫ সাল নাগাদ করা হবে।
গত সপ্তাহে রাশিয়ার
প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের
ওয়েবসাইটকে দেওয়া এক
সাক্ষাত্কারে এ কথা বলেন রুশ
বিমান বাহিনীর ভারপ্রাপ্ত
ডেপুটি কম্যান্ডার মেজর
জেনারেল আলেকসান্দর
চেরনিয়ায়েভ। তিনি বলেন, আমার
মনে হয় প্রথম সরবরাহটি ২০২০ সাল
নাগাদ হবে।
রাশিয়ার দূরপাল্লার এভিয়েশান
কম্যান্ডার মেজর জেনারেল
আনাতোলি ঝিখারেভ বলেন,
বিমান বাহিনী নতুন স্ট্রাটেজিক
বোম্বার পেতে পারে ২০২৫ সালে।
চেরনিয়ায়েভ বলেন, নতুন
স্ট্রাটেজিক বোম্বারের আকার-
আকৃতি ও বাহ্যিক অবয়ব
ইতিমধ্যে নির্ধারণ করা হয়েছে।
প্রকেৌশলীরা এখন কাজ করছেন, এর
সুনির্দষ্টি অপারেশনাল
রিকোয়্যারমেন্টগুলো নিয়ে।
রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন
গত মাসের মাঝামাঝি নতুন
প্রজন্মের দূরপাল্লার স্ট্রাটেজিক
বোম্বার তৈরির নির্দেশ দেন। তখন
তিনি বলেছিলেন,
‘আমি জানি এটা বেশ ব্যয়সাপেক্ষ ও
জটিল। সায়েন্টিফিক-টেকনিক্যাল
দিক থেকেও কাজটা সহজ নয়। কিন্তু
আমাদের শুরু করা প্রয়োজন।
নইলে রাশিয়া পিছিয়ে পড়তে পারে।

Polaris ATV :

বাংলাদেশ আর্মির প্যারা
কমান্ডো টিমের জন্য
আমেরিকা থেকে আনা হয়েছে
Polaris ATV(all-terrain vehicle) ।

হেলিকপ্টার ডেপ্লয়এবল এই
ভেহিকেল গুলো যুদ্ধাবস্থায় যে
কোন পরিবেশে দ্রুততম সময়ে
স্নাইপার পৌঁছে দিতে পারে ।

বিমান বাহিনীর বার্ষিক শীতকালীন মহড়া উইনটেক্স ২০১৭

বিমান বাহিনীর বার্ষিক শীতকালীন মহড়া উইনটেক্স ২০১৭ এর অংশ হিসেবে কুর্মিটোলাস্থ বি এ এফ বঙ্গবন্ধু ঘাটিতে শত্রুপক্ষের উপর আক্রমন পরিচালনার উদ্দেশ্যে বিমান সেনারা এ এন-৩২ পরিবহন বিমান থেকে অবতরন করছে।
মহড়াটি তিনটি ধাপে সম্পন্ন হয়েছেঃ লজিস্টিক এক্সারসাইজ, কমিউনিকেশন এক্সারসাইজ ও লাইভ এক্সারসাইজ ।
মহড়ার উল্লেখযোগ্য অংশ হিসেবে বিমান বাহিনীর বৈমানিকগণ আকাশ যুদ্ধের বিভিন্ন প্রকার রণকৌশলসহ যুদ্ধবিমানের মাধ্যমে আক্রমণ, ইন্টারসেপশন, আকাশ থেকে শত্রু কবলিত স্থান পর্যবেক্ষণ, রসদ সরবরাহ, সৈন্য ও যুদ্ধাস্ত্র স্থানান্তর, স্পেশাল অপারেশন, অনুসন্ধান ও উদ্ধার মিশনসহ সকল ধরনের কলাকৌশলের অনুশীলন করেন। আকাশ যুদ্ধ ছাড়াও ভূমিতে ঘাঁটি প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা সংশ্লিষ্ট সকল অনুশীলন করা হয়।

রাশিয়ার তৈরি পরবর্তী প্রজন্মের টেকনোলজি ডেমন্সট্রেটর ফাইটার সুখোই এসইউ-৪৭ ব্যারকুট

রাশিয়ার তৈরি পরবর্তী প্রজন্মের টেকনোলজি ডেমন্সট্রেটর ফাইটার সুখোই এসইউ-৪৭ ব্যারকুট, ফাইটারটি বর্তমানে আন্ডার ডেভপলোমেন্টে রয়েছে, এসইউ-৪৭ টেকনোলজি ডেমন্সট্রেটর ফাইটার হওয়ায় এর সেন্সর এন্ড প্রোসেসিং সিস্টেম হবে অনেক উন্নত এবং শক্তিশালী হবে ইলেকট্রিক ওয়ারফায়ারেও, সেন্সর হিসেবে রয়েছে লং রেন্জ রাডার সিস্টেম,সেলফ ডিফেন্স জ্যামিং প্যাড ও রাডার জ্যামিং প্যাড, অস্ত্রসম্ভারে রয়েছে ১টি ২৩মিমি'র রিভোলার ক্যানন ও ১৪টি মিসাইল-রকেট হার্ডপয়েন্ট... সুখোই ১৯৯০ সালে থেকে নতুন ধরনের বিমান তৈরির কাজ শুরু করে যদিও তারা নিজেদের মত করে কাজ শুরু। পরবর্তীতে এই ধারাবাহিকতায় সু ৩৭ এবং সু ৪৭ বিমান তৈরি করা হয়।সর্বপ্রথম মিগ ৪১ ২০০০ সালে আকাশে উড়ে যা কিনা পরিকল্পনার ৯ বছর পর।শেষ পর্যন্ত মিগের এই বিমানের প্রকল্প বাদ করে দেওয়া হয়। রাশিয়া আবারও পরবর্তী প্রজন্মের বিমান তৈরির জন্য আহবান জানায়।এবার তাদের আহবানে সাড়া দিয়ে ইয়াকোলেব,মিকোয়ান এবং সুখোই এগিয়ে আসে।২০০২ সালে সুখোই এর পরিকল্পনা গ্রহন করা হয়।এর ৫ বছর পর ২০০৭ সালে ব্যয় কমানোর জন্য ভারতকে এই প্রজেক্টে নেওয়া হয়।যদিও আগে চীনকে আহবান করা হয়েছিল কিন্তু চীন রাশিয়ার প্রস্তাব প্রত্যাখান করে!!